ফিজি টাকার মান কত? ফিজি ১ টাকা বাংলাদেশের কত

আপনি যদি ফিজি অভ্যন্তরে ফিজিয়ান মুদ্রার মাধ্যমে লেনদেন করতে চান সে ক্ষেত্রে ফিজি টাকার মান কত হতে পারে কিংবা ফিজি টাকার রেট কত অথবা ফিজি ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা হতে পারে?

ফিজিয়ান অভ্যন্তরে লেনদেন করার জন্য রয়েছে ফিজিয়ান ডলার এবং আপনি এই ফিজিয়ান ডলার কে বাংলাদেশী মুদ্রা রূপান্তর করার পরিবর্তে আপনি সর্বোচ্চ কত টাকা মুদ্রার রেট পেতে পারেন, সেই সংক্রান্ত তথ্য এখান থেকে জেনে নিতে পারবেন।

ফিজি টাকার মান কত?

সর্বশেষ আপডেট করা তথ্য অনুযায়ী আপনি যদি ফিজি টাকার মান সংক্রান্ত তথ্য জেনে নিতে চান, তাহলে সেই সংক্রান্ত তথ্য নিচে থেকে জেনে নিতে পারেন।

ফিজি টাকার মান কত?
ফিজি টাকার মান ৪৮ টাকা ৩৮ পয়সা।

উপরে যে তথ্যটি আলোচনা করা হয়েছে সেটি হল ফ্রিজিয়ান অভ্যন্তরে লেনদেন করার জন্য তাদের যে নিজস্ব মুদ্রা রয়েছে, সেই মুদ্রাকে বাংলাদেশের মুদ্রার সাথে রূপান্তর করার পরিবর্তে আপনি কত টাকা পেতে পারেন সেই সংক্রান্ত তথ্য।

ফিজি টাকার রেট

এছাড়াও আপনি যদি আজকের জন্য ফিজির মুদ্রার বিভিন্ন অংকে আজকের টাকার রেট সংক্রান্ত তথ্য জেনে নিতে চান, তাহলে সেই সংক্রান্ত তথ্য নিচে থেকে জেনে নিতে পারেন।

মুদ্রার নাম ও পরিমানটাকার রেট
১ ফিজিয়ান ডলার৪৮ টাকা ৩৮ পয়সা।
৫ ফিজিয়ান ডলার২৪১ টাকা ৯১ পয়সা।
২০ ফিজিয়ান ডলার৯৬৭ টাকা ৬৫ পয়সা।
৫০ ফিজিয়ান ডলার২,৪১৯ টাকা ১২ পয়সা।
১০০ ফিজিয়ান ডলার৪,৮৩৮ টাকা ২৫ পয়সা।
৫০০ ফিজিয়ান ডলার২৪,১৯১ টাকা ২৩ পয়সা।
১০০০ ফিজিয়ান ডলার৪৮,৩৮২ টাকা ৪৭ পয়সা।

আপনি যদি লক্ষ্য করেন তাহলে দেখতে পারবেন ফিজিয়ান অভ্যন্তরে যে মুদ্রা রয়েছে সে মুদ্রার মান বেশ ভালো। অর্থাৎ, মুদ্রাটি বাংলাদেশের মুদ্রার চেয়ে প্রায় ৪৫-৫০ গুণ বেশি শক্তিশালী।

ব্যাপারটা এরকম যে ফিজিয়ান মুদ্রার ১ টাকা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৫০ টাকার মতো।

ফিজি ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

এছাড়াও যদি ফিজি ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা হতে পারে সেই সংক্রান্ত তথ্য জেনে নিতে চান, তাহলে সেই সংক্রান্ত তথ্য নিচে থেকে সংগ্রহ করে নিতে পারেন।

ফিজি ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
ফিজি ১ টাকা বাংলাদেশের ৪৮ টাকা ৩৮ পয়সা।

উপরে যে তথ্যটি আলোচনা করা হয়েছে সেটি হল ফিজি ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা হতে পারে সেই সংক্রান্ত একটি তথ্য।

ফিজি মুদ্রা পরিচিতি

ফিজি অভ্যন্তরে লেনদেন করার জন্য তাদের একটি নিজস্ব মুদ্রা রয়েছে, যে মুদ্রার মাধ্যমে তারা সেই দেশে সফলভাবে লেনদেন করে থাকেন। ফিজি মুদ্রার নাম হল: ফিজিয়ান ডলার

ফিজিয়ান ডলারের ব্যাংক কোড হল: FJD এবং তাদের মুদ্রার চিহ্ন হল $. যেকোনো দেশের অভ্যন্তরে ফিজিয়ান ডলারের ব্যাংক কোড এবং মুদ্রার চিহ্ন মাধ্যমে চিহ্নিত করা যায়।

ফিজিয়ান অভ্যন্তরে লেনদেন করার জন্য তাদের বেশকিছু ব্যাংক নোট এবং কয়েন রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে আপনি সেই দেশের অভ্যন্তরে লেনদেন করতে পারেন।

ফিজিয়ান অভ্যন্তরে লেনদেন করার জন্য যে সমস্ত ব্যাংক নোট রয়েছে সেগুলো হলো: $৫, $১০, $২০, $৫০, $১০০ এছাড়াও সবচেয়ে কম ব্যবহৃত ব্যাংক নোট হল: ৮৮c , $৭, $২,০০০

ফিজিয়ান অভ্যন্তরে লেনদেন করার জন্য যে সমস্ত কয়েন রয়েছে সেগুলো হলো: ৫c, ১০c, ২০c, ৫০c, $১, $২। উপরে উল্লেখিত ব্যাংকনোট এবং কয়েন এর মাধ্যমে সেই দেশের জনগণ তাদের দেশে লেনদেন করে থাকেন।

ফিজি টাকার মান নিয়ে সচরাচর জিজ্ঞাসা

ফিজি মুদ্রার নাম কি?

ফিজি মুদ্রার নাম হল ফিজিয়ান ডলার।

ফিজি অভ্যন্তরে কিভাবে লেনদেন করা যায়?

আপনি যদি ফিজি অভ্যন্তরে লেনদেন করতে চান তাহলে আপনাকে সর্ব প্রথমে যে কাজটি করতে হবে সেটি হল আপনার নির্দিষ্ট মুদ্রাকে সে দেশের মুদ্রায় রূপান্তর করে নিতে হবে।

আপনার হাতে যদি অন্যান্য যেকোনো দেশের মুদ্রা থেকে থাকে তাহলে আপনাকে সেই মুদ্রাকে ফিজিয়ান ডলারে রূপান্তর করে নিতে হবে। যখনই আপনি আপনার নির্দিষ্ট মুদ্রাকে ফিজিয়ান ডলার রূপান্তর করে নিবেন তখন আপনি সেই দেশের অভ্যন্তরে লেনদেন করতে পারবেন।

ফিজি অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন?

যেকোনো দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা অনুমান করার জন্য যতগুলো পদ্ধতি রয়েছে তার মধ্যে থেকে অন্যতম পদ্ধতি হলো সেই দেশের মুদ্রার মান কত সেটি দেখে নেয়া।

দেশের নামরেট
ভারত (ভারতীয় রুপি)ভারত মুদ্রা রেট
পাকিস্তান (পাকিস্তানি রুপি)পাকিস্তান মুদ্রা রেট
শ্রীলংকা (শ্রীলঙ্কান রুপি)শ্রীলংকা মুদ্রা রেট
আফগানিস্তান (আফগানি)আফগানিস্তান মুদ্রা রেট
মালয়েশিয়া (মালয়েশিয়ান রিংগিত)মালয়েশিয়া মুদ্রা রেট
সিঙ্গাপুর (সিঙ্গাপুর ডলার)সিঙ্গাপুর মুদ্রা রেট
থাইল্যান্ড (থাই বাত)থাইল্যান্ড মুদ্রা রেট
লাওস (লাও কিপ)লাওস মুদ্রা রেট
ব্রুনাই (ব্রুনেই ডলার)ব্রুনাই মুদ্রা রেট
ফিলিপাইন (ফিলিপাইন পেসো)ফিলিপাইন মুদ্রা রেট
চীন (রেনমিনবি)চীন মুদ্রা রেট
কাম্বোডিয়া (কম্বোডিয়ান রিয়েল)কাম্বোডিয়া মুদ্রা রেট
ইন্দোনেশিয়া (ইন্দোনেশিয়ান রুপিয়া)ইন্দোনেশিয়া মুদ্রা রেট

কারণ যে দেশের মুদ্রার মান যত বেশি সেইদেশে মুদ্রাস্ফীতি তত কম। সেক্ষেত্রে, ফিজিয়ান মুদ্রার মান মধ্যম পর্যায়ের রয়েছে, যার কারণে এটা বলা যায় যে সেই দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো পর্যায়ে রয়েছে।

Scroll to Top